নাম- প্রহ্লাদ কুমার দাশ -এর জ্ঞান সাহিত্য

নাম- প্রহ্লাদ কুমার দাশ -এর জ্ঞান সাহিত্য

গনণ চুম্বি তাহা শত শত যোজন দূর।

সমুদের অতল গর্ভী যাহা অসমীতায় ভরপুর।।

পাতাল গর্ভে বিলীন সে,সরল নয় তো অন্বেষণ।

একটুতেই হয় না বোধ, গবেষণায় কিছুক্ষণ।।

অম্বুধির নিগূঢ়তা যায় না করা নিরূপণ।

সাহিত্যের পরিধি এতোই ব‍্যাপক অনাড়ম্বরে হয় না উন্মেচন।

তিমিরাচ্ছন্ন প্রকোষ্ঠের কৃষ্ণকায় হয় না সাক‍ল‍‍্য।

জ্ঞানের পরিধি জানা তত অপেক্ষা অধিক দুষ্প্রাপ্য।।

অখিলের ঋক্ষো গুলি যতই  অগণিত।

সাহিত্যের ধারা সেতো অতীশয় অকল্পিত।।

গহীন অরণ‍্যে ভানুর আলো পড়ে না হেথায়।

সাহিত্যের মাহাত্ম্য  এতই কঠিন বহে জ্ঞানের ধারায়। 

পুস্তকের পরে পুস্তক পড়িলেই হই না প্রকৃত জ্ঞান।

সাহিত্যের ধার বুজতে হলে মন নয়ন করিতে হইবে অম্লান।

সুপ্ত চেতনা  উন্মেচোন না করিয়া কেহ।

জানিতে পারিবে না তাহার অপরিমেয় দেহ।।

জ্ঞান চক্ষু না হইলে অন্মেলিত,

সাহিত‍্যের রস থাকিবে রহিত কখনও পারিবো তাহা ছুঁইতে।

ইহার ধারে কাছেও নাই, আমি অতি নগণ্য, করিব চেষ্টা তাহারই জন‍্য পারি যেন তাহা ধরিতে।।

ঈশ্বর সর্বময়

নিভৃত অন্তরালে আছো তুমি,

          তুমি আছো জলধের ও গায়।

আছো তুমি

 ঋক্ষ মাঝে, রবি,শশাঙ্কের ও জোস্নায়।

অক্ষের মাঝে আছো তুমি, রহিয়াছো তৃণমূলে।

তুমি রহিয়াছো

 মহীরুহের প্রাণে, আছো অখিল ও নীলে।

 

 গঙ্গোত্রহে বহো তুমি, তুমি নদীর ও ধারায়।

 পুষ্পের মাঝে বিদ‍্যমান তুমি, তুমি আছো গিরির ও চূড়ায়।

 উদীয়মান ভাস্কর তুমি, তুমিই আদি শঙ্কর।

 অনল ও অনিলে তুমি, তুমিই দুষ্টের ও ভয়ঙ্কর।

 

 তুমি মিশে আছো মৃত্তিকা রূহে।

 তুমি রহিয়াছো জুড়ে প্রাণী, পক্ষীকূলে।

  তুমি রহিয়াছো মিশে, রেণুর ও সনে রহিয়াছো আদি অনন্তে।

 আলোক, আঁধারে রহিয়াছো তুমি,তুমিই অনন্তকোটি ব্রম্মান্ডে।

 

তুমি আছো মোর মনের সনে, তুমি রূহেরও ভিতরে।

তুমি আছো মোর সুখ, দুঃখে, তুমি হৃদয়ও মাঝারে।।

ছায়ার সনে আছো মিশে, আছো রাত্র ও দিনে।

মিশে আছো মোর জীবন নীড়ে, তুমি আছো দেহেরও সনে।।

তুমি আছো মোর শূন্যতার খেয়ালে, 

রহিয়াছো মিশে পূর্ণতার ও অন্তরালে।

তুমি আছো শয়নে স্বপনে,আছো মোর নিশি জারণে।

তুমি রহিয়াছো চেতনায় মোর,আছো নির্ভীকও জনে।

ত্রিভূবনে বিরাজমান তুমি, তুমিই সর্বময়।

হাসি, খুশিতে তুমি, তুমিই সকল জীবের অন্তরায়।

বিপুলা এই সাহহিত্য

বিপুলা এই সাহিত্যের আমি কতটুকুই বা জানি।

দূর থেকে বহুদূর বিস্তৃত শাখা ইহার হৃদয়ে মানি।

অতল জলধে ডুব না দিয়া,

                আমি বুজিব ক‍্যামনে কত জল।। সাহিত‍্যের জলধর এতোই নিগূঢ় 

                           না জানি আমি তাহার ফল। 

  

অনড়  এই সাহিত্য,

           আমি না বুজি তাহার পরিমাপ।

না জানি আমি সাহিত্যিক বাগ্বিধি,

                 না আছে কাব‍্যিক মনোভাব।

   পৌছানোর সাধ‍্যি নাই মোর একথা হৃদয়ে ধরি।

         বিপুলা এই সাহিত‍্যের আমি কিছুই না জানি।।  

                   

 নিতান্তই অবুঝ আমি,

       যেতে পারি নাই তাহার কোন এক ক্ষুদ্র কোণায়।

                      ক্ষুদ্র শক্তি মোর,

                                 ক‍্যামনে তাহার ধারে পৌছায়?

সরণিতে পড়িয়া থাকা 

                     একটুকরা রেণুর ন‍্যায়।।

যাইয়িতেও পারি নাই,

                       আমি তাহারই কোণায়।

   

যোগ্যতা নাহি মোর

           যেতেও পারি নাই তাহার  ধারে।

সাধ‍্যি নেই জানা মোর,

                            ক‍্যামনে ছুই তাহারে?? 

  নিতান্তই ক্ষুদ্র বুজিয়া আমি,

                    শুধু তাহার সূত্র ধরিয়া টানি।

   বিপুলা এই সাহিত্য আমি কতটুকুই বা জানি।

  কোন সাহিত্যিক, কবি নই  আমি সর্বদাই মানি।

  

  বিপুলা এই সাহিত্যের আমি কতটুকুই বা জানি।।

  

   নিজের সংক্ষিপ্ত পরিচয় 

নাম- প্রহ্লাদ কুমার দাশ  (জন্ম-03.02.2003)

পিতা- হারান চন্দ্র দাশ

মাতা- পুতুল রানী দাশ

জেলা- সাতক্ষীরা 

থানা - আশাশুনি

গ্রাম- বল্লভপুর

বর্তমান শিক্ষা প্রতিষ্টান- সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ডিপার্টমেন্ট  অফ ম‍্যাথমেটিক্স ( অর্নাস প্রথম বর্ষ)

পেশা- আপাত স্টুডেন্ট

জ্ঞান সাহিত্য

গনণ চুম্বি তাহা শত শত যোজন দূর।

সমুদের অতল গর্ভী যাহা অসমীতায় ভরপুর।।

পাতাল গর্ভে বিলীন সে,সরল নয় তো অন্বেষণ।

একটুতেই হয় না বোধ, গবেষণায় কিছুক্ষণ।।

অম্বুধির নিগূঢ়তা যায় না করা নিরূপণ।

সাহিত্যের পরিধি এতোই ব‍্যাপক অনাড়ম্বরে হয় না উন্মেচন।

তিমিরাচ্ছন্ন প্রকোষ্ঠের কৃষ্ণকায় হয় না সাক‍ল‍‍্য।

জ্ঞানের পরিধি জানা তত অপেক্ষা অধিক দুষ্প্রাপ্য।।

অখিলের ঋক্ষো গুলি যতই  অগণিত।

সাহিত্যের ধারা সেতো অতীশয় অকল্পিত।।

গহীন অরণ‍্যে ভানুর আলো পড়ে না হেথায়।

সাহিত্যের মাহাত্ম্য  এতই কঠিন বহে জ্ঞানের ধারায়। 

পুস্তকের পরে পুস্তক পড়িলেই হই না প্রকৃত জ্ঞান।

সাহিত্যের ধার বুজতে হলে মন নয়ন করিতে হইবে অম্লান।

সুপ্ত চেতনা  উন্মেচোন না করিয়া কেহ।

জানিতে পারিবে না তাহার অপরিমেয় দেহ।।

জ্ঞান চক্ষু না হইলে অন্মেলিত,

সাহিত‍্যের রস থাকিবে রহিত কখনও পারিবো তাহা ছুঁইতে।

ইহার ধারে কাছেও নাই, আমি অতি নগণ্য, করিব চেষ্টা তাহারই জন‍্য পারি যেন তাহা ধরিতে।।

ঈশ্বর সর্বময়

নিভৃত অন্তরালে আছো তুমি,

          তুমি আছো জলধের ও গায়।

আছো তুমি

 ঋক্ষ মাঝে, রবি,শশাঙ্কের ও জোস্নায়।

অক্ষের মাঝে আছো তুমি, রহিয়াছো তৃণমূলে।

তুমি রহিয়াছো

 মহীরুহের প্রাণে, আছো অখিল ও নীলে।

 

 গঙ্গোত্রহে বহো তুমি, তুমি নদীর ও ধারায়।

 পুষ্পের মাঝে বিদ‍্যমান তুমি, তুমি আছো গিরির ও চূড়ায়।

 উদীয়মান ভাস্কর তুমি, তুমিই আদি শঙ্কর।

 অনল ও অনিলে তুমি, তুমিই দুষ্টের ও ভয়ঙ্কর।

 

 তুমি মিশে আছো মৃত্তিকা রূহে।

 তুমি রহিয়াছো জুড়ে প্রাণী, পক্ষীকূলে।

  তুমি রহিয়াছো মিশে, রেণুর ও সনে রহিয়াছো আদি অনন্তে।

 আলোক, আঁধারে রহিয়াছো তুমি,তুমিই অনন্তকোটি ব্রম্মান্ডে।

 

তুমি আছো মোর মনের সনে, তুমি রূহেরও ভিতরে।

তুমি আছো মোর সুখ, দুঃখে, তুমি হৃদয়ও মাঝারে।।

ছায়ার সনে আছো মিশে, আছো রাত্র ও দিনে।

মিশে আছো মোর জীবন নীড়ে, তুমি আছো দেহেরও সনে।।

তুমি আছো মোর শূন্যতার খেয়ালে, 

রহিয়াছো মিশে পূর্ণতার ও অন্তরালে।

তুমি আছো শয়নে স্বপনে,আছো মোর নিশি জারণে।

তুমি রহিয়াছো চেতনায় মোর,আছো নির্ভীকও জনে।

ত্রিভূবনে বিরাজমান তুমি, তুমিই সর্বময়।

হাসি, খুশিতে তুমি, তুমিই সকল জীবের অন্তরায়।

বিপুলা এই সাহহিত্য

বিপুলা এই সাহিত্যের আমি কতটুকুই বা জানি।

দূর থেকে বহুদূর বিস্তৃত শাখা ইহার হৃদয়ে মানি।

অতল জলধে ডুব না দিয়া,

                আমি বুজিব ক‍্যামনে কত জল।। সাহিত‍্যের জলধর এতোই নিগূঢ় 

                           না জানি আমি তাহার ফল। 

  

অনড়  এই সাহিত্য,

           আমি না বুজি তাহার পরিমাপ।

না জানি আমি সাহিত্যিক বাগ্বিধি,

                 না আছে কাব‍্যিক মনোভাব।

   পৌছানোর সাধ‍্যি নাই মোর একথা হৃদয়ে ধরি।

         বিপুলা এই সাহিত‍্যের আমি কিছুই না জানি।।  

                   

 নিতান্তই অবুঝ আমি,

       যেতে পারি নাই তাহার কোন এক ক্ষুদ্র কোণায়।

                      ক্ষুদ্র শক্তি মোর,

                                 ক‍্যামনে তাহার ধারে পৌছায়?

সরণিতে পড়িয়া থাকা 

                     একটুকরা রেণুর ন‍্যায়।।

যাইয়িতেও পারি নাই,

                       আমি তাহারই কোণায়।

   

যোগ্যতা নাহি মোর

           যেতেও পারি নাই তাহার  ধারে।

সাধ‍্যি নেই জানা মোর,

                            ক‍্যামনে ছুই তাহারে?? 

  নিতান্তই ক্ষুদ্র বুজিয়া আমি,

                    শুধু তাহার সূত্র ধরিয়া টানি।

   বিপুলা এই সাহিত্য আমি কতটুকুই বা জানি।

  কোন সাহিত্যিক, কবি নই  আমি সর্বদাই মানি।

  

  বিপুলা এই সাহিত্যের আমি কতটুকুই বা জানি।।

  

   নিজের সংক্ষিপ্ত পরিচয় 

নাম- প্রহ্লাদ কুমার দাশ  (জন্ম-03.02.2003)

পিতা- হারান চন্দ্র দাশ

মাতা- পুতুল রানী দাশ

জেলা- সাতক্ষীরা 

থানা - আশাশুনি

গ্রাম- বল্লভপুর

বর্তমান শিক্ষা প্রতিষ্টান- সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ ডিপার্টমেন্ট  অফ ম‍্যাথমেটিক্স ( অর্নাস প্রথম বর্ষ)

পেশা- আপাত স্টুডেন্টজ্ঞান সাহিত্য

গনণ চুম্বি তাহা শত শত যোজন দূর।

সমুদের অতল গর্ভী যাহা অসমীতায় ভরপুর।।

পাতাল গর্ভে বিলীন সে,সরল নয় তো অন্বেষণ।

একটুতেই হয় না বোধ, গবেষণায় কিছুক্ষণ।।

অম্বুধির নিগূঢ়তা যায় না করা নিরূপণ।

সাহিত্যের পরিধি এতোই ব‍্যাপক অনাড়ম্বরে হয় না উন্মেচন।

তিমিরাচ্ছন্ন প্রকোষ্ঠের কৃষ্ণকায় হয় না সাক‍ল‍‍্য।

জ্ঞানের পরিধি জানা তত অপেক্ষা অধিক দুষ্প্রাপ্য।।

অখিলের ঋক্ষো গুলি যতই  অগণিত।

সাহিত্যের ধারা সেতো অতীশয় অকল্পিত।।

গহীন অরণ‍্যে ভানুর আলো পড়ে না হেথায়।

সাহিত্যের মাহাত্ম্য  এতই কঠিন বহে জ্ঞানের ধারায়। 

পুস্তকের পরে পুস্তক পড়িলেই হই না প্রকৃত জ্ঞান।

সাহিত্যের ধার বুজতে হলে মন নয়ন করিতে হইবে অম্লান।

সুপ্ত চেতনা  উন্মেচোন না করিয়া কেহ।

জানিতে পারিবে না তাহার অপরিমেয় দেহ।।

জ্ঞান চক্ষু না হইলে অন্মেলিত,

সাহিত‍্যের রস থাকিবে রহিত কখনও পারিবো তাহা ছুঁইতে।

ইহার ধারে কাছেও নাই, আমি অতি নগণ্য, করিব চেষ্টা তাহারই জন‍্য পারি যেন তাহা ধরিতে।।

ঈশ্বর সর্বময়

নিভৃত অন্তরালে আছো তুমি,

          তুমি আছো জলধের ও গায়।

আছো তুমি

 ঋক্ষ মাঝে, রবি,শশাঙ্কের ও জোস্নায়।

অক্ষের মাঝে আছো তুমি, রহিয়াছো তৃণমূলে।

তুমি রহিয়াছো

 মহীরুহের প্রাণে, আছো অখিল ও নীলে।

 

 গঙ্গোত্রহে বহো তুমি, তুমি নদীর ও ধারায়।

 পুষ্পের মাঝে বিদ‍্যমান তুমি, তুমি আছো গিরির ও চূড়ায়।

 উদীয়মান ভাস্কর তুমি, তুমিই আদি শঙ্কর।

 অনল ও অনিলে তুমি, তুমিই দুষ্টের ও ভয়ঙ্কর।

 

 তুমি মিশে আছো মৃত্তিকা রূহে।

 তুমি রহিয়াছো জুড়ে প্রাণী, পক্ষীকূলে।

  তুমি রহিয়াছো মিশে, রেণুর ও সনে রহিয়াছো আদি অনন্তে।

 আলোক, আঁধারে রহিয়াছো তুমি,তুমিই অনন্তকোটি ব্রম্মান্ডে।

 

তুমি আছো মোর মনের সনে, তুমি রূহেরও ভিতরে।

তুমি আছো মোর সুখ, দুঃখে, তুমি হৃদয়ও মাঝারে।।

ছায়ার সনে আছো মিশে, আছো রাত্র ও দিনে।

মিশে আছো মোর জীবন নীড়ে, তুমি আছো দেহেরও সনে।।

তুমি আছো মোর শূন্যতার খেয়ালে, 

রহিয়াছো মিশে পূর্ণতার ও অন্তরালে।

তুমি আছো শয়নে স্বপনে,আছো মোর নিশি জারণে।

তুমি রহিয়াছো চেতনায় মোর,আছো নির্ভীকও জনে।

ত্রিভূবনে বিরাজমান তুমি, তুমিই সর্বময়।

হাসি, খুশিতে তুমি, তুমিই সকল জীবের অন্তরায়।

বিপুলা এই সাহহিত্য

বিপুলা এই সাহিত্যের আমি কতটুকুই বা জানি।

দূর থেকে বহুদূর বিস্তৃত শাখা ইহার হৃদয়ে মানি।

অতল জলধে ডুব না দিয়া,

                আমি বুজিব ক‍্যামনে কত জল।। সাহিত‍্যের জলধর এতোই নিগূঢ় 

                           না জানি আমি তাহার ফল। 

  

অনড়  এই সাহিত্য,

           আমি না বুজি তাহার পরিমাপ।

না জানি আমি সাহিত্যিক বাগ্বিধি,

                 না আছে কাব‍্যিক মনোভাব।

   পৌছানোর সাধ‍্যি নাই মোর একথা হৃদয়ে ধরি।

         বিপুলা এই সাহিত‍্যের আমি কিছুই না জানি।।  

                   

 নিতান্তই অবুঝ আমি,

       যেতে পারি নাই তাহার কোন এক ক্ষুদ্র কোণায়।

                      ক্ষুদ্র শক্তি মোর,

                                 ক‍্যামনে তাহার ধারে পৌছায়?

সরণিতে পড়িয়া থাকা 

                     একটুকরা রেণুর ন‍্যায়।।

যাইয়িতেও পারি নাই,

                       আমি তাহারই কোণায়।

   

যোগ্যতা নাহি মোর

           যেতেও পারি নাই তাহার  ধারে।

সাধ‍্যি নেই জানা মোর,

                            ক‍্যামনে ছুই তাহারে?? 

  নিতান্তই ক্ষুদ্র বুজিয়া আমি,

                    শুধু তাহার সূত্র ধরিয়া টানি।

   বিপুলা এই সাহিত্য আমি কতটুকুই বা জানি।

  কোন সাহিত্যিক, কবি নই  আমি সর্বদাই মানি।

  

  বিপুলা এই সাহিত্যের আমি কতটুকুই বা জানি।।

  

  


Jane Smith

Itaque quidem optio quia voluptatibus dolorem dolor. Modi eum sed possimus accusantium. Quas repellat voluptatem officia numquam sint aspernatur voluptas. Esse et accusantium ut unde voluptas.