১।
বিমল ঠাকুর
বিমল ঠাকুর ছিল কমল
সাদা,সাদা মনটা-
বউটা ছিল বড্ড বেজাল
সব কিছু থেই চিললা
ভেঙে পড়ে ঝড়ে ডাল-
পড়ছে না,কি বেলটা-
ঘুম থেকে লাপিয়ে উঠে
কুড়ে নিবে বেলটা।
সব কিছু তেই সন্দেহ তার
সারাটা দিন চিন্তা -
হাতে নাতে ধরবে কারে-
সারাটা গ্রাম ঢাক পিটা।
বাচ্চা ছেলে কুড়ে নিল
রাস্তা ধরে আমটা-
বিমল ঠাকুর বউটা তখন
কেড়ে নিল আমটা।
বউকে তখন এমন কঠোর
করতে থাকে বদনাম-
বউয়ের মুখে বাজতে থাকে
রাম,রাম,সে ঘন্টা।
কবিতা : কলম নিয়ে শিক্ষা জীবন
কলম নিয়ে লেখা হলো
পড়া কত পাতা।
কলম থেকে শুরু জীবন -
কলম থেকে লেখা।
কলম থেকে শুরু হলো -
শিক্ষা সফলতা।
কলম থেকে সত্য জয় -
কলম থেকে পরাজয় !!
কলম নিয়ে করলে খেলা-
কলম দিবে দুষ্ট মেলা
কলম থেকে শুরু হলো -
শিক্ষা সফলতা ।
তাদের মাঝে ছিল
কত রকম জাদুর মেলা "
কলম হাতে মানুষ যারা "
ধন্য জীবন ধন্য তারা
তাদের দ্বারা দেশের হবে -
উন্নয়নের মেলা।
তারা দেশের সুনাগরিক "
সারাদেশের মাথা -
তাইতো মানুষ কলম হাতে -
শিক্ষা সফলতা।
৩।
চোখের মাথা কুড়ে খাবে দিদি
দিদি : আনতে গিয়ে ভূগোল এনেছো -
ইতিহাস ? একি সর্বনাশ ।
দিদি : আনতে গিয়ে ম্যাথ এনেছো - বেত !
দিদি : আনতে গিয়ে সাহিত্য কণিকা এনেছো - কলম ?
দিদি : দিদি আনতে গিয়ে জল এনেছো - কুড়ে মাটি ?
তুমি কি চোখের মাথা করে খাবে বুঝি !!
দিদি : আনতে গিয়ে ধর্ম শিক্ষা এনেছো
শারীরিক শিক্ষা !!
দিদি : আনতে গিয়ে নোটবুক এনেছো
ব্ল্যাকবোর্ড !
দিদি : তুমি কি চোখের মাথা
খুরে খাবে বুঝি ।
...এমন মানুষ কেথায় পাব...
এমন মানুষ কোথায় পাব-
বিক্রি করে কেহ?
পাঠের মাঝে মনের মানুষ "
খোঁজে নিল সেও-
চোখের বাজে অংক তাহার-
বিঞ্জানে তাঁর ঞ্জান-
অজস্র সেই প্রতিভাবান
মানুষের কল্যাণ।
আকাশ পানে আছে কী ভাই-
ভিন্ন জাতের বই?
মানুষ মোরা সবি আছে -
এক ঐ রকম বই।
এমন মানুষ কোথায় পাব-
বিক্রি করে কহে?
পাঠের মাঝে মনের মানুষ -
খোঁজে নিল সও-।
এমন মানুষ কোথায় পাব-
বিক্রি করে কেহ?
পাঠের মাঝে মনের মানুষ "
খোঁজে নিল সেও-
চোখের বাজে অংক তাহার-
বিঞ্জানে তাঁর ঞ্জান-
অজস্র সেই প্রতিভাবান
মানুষের কল্যাণ।
আকাশ পানে আছে কী ভাই-
ভিন্ন জাতের বই?
মানুষ মোরা সবি আছে -
এক ঐ রকম বই।
এমন মানুষ কোথায় পাব-
বিক্রি করে কহে?
পাঠের মাঝে মনের মানুষ -
খোঁজে নিল সও-।
...এই নাম মোদের গ্রাম...
একটি বাড়ি একটি খামার
এই নাম মোদের গ্রাম
মোরগ ডাকে ভোরকালে মসজিদে ওই আজান ।
উঠিল, উঠিল সবে কৃষকেরা ছুটিল
ভূমি মায়ের কাছে ।
সকাল সাজে সলিল জলে হাঁসগুলো স্নান করে -
কৃষকরাণী সরিষে ফুলে হাজার স্বপ্ন বনে ।
পাখির গানে পাখির সুরে মুগ্ধ সবার প্রাণ
নদীর স্রোতে বাটার টানে চলে মাঝি বহুদূরে -
আমি বলি মাঝি গো ভাই -
নদীর স্রোতে বাটার টানে আমায় নিয়ে যাও !!
মাঝি বলে যা, স, নে, রে ভাই তোদের গ্রামটি ছেড়ে -
তোদের মত এমন সুখী গ্রাম যে কোথাও নাই ।
হঠাৎ দেখি সন্ন্যাসীরা আমার গ্রামে এসে ,
হঠাৎ দেখি বলে -
এমন সুখী গ্রাম যে আমি কোথাও দেখি নাই।
গাছে গাছে ফুল ফুটেছে সবুজ পাতা
ভোর দুপুরে মোদের গ্রামটি ঘেরা।
ফুল তুলিতে ছেলে মেয়ে আসে ছুটে ছুটে
গ্রাম যে আমার মায়ের মত বসুমতি বলে।
নদীর স্রোতে সূর্য জলে
জল যে ছল, ছল
বয়স তো আর পাব না ফিরে
দিনে দিনে বৃদ্ধ হব যে
ফিরে থেম যদি সে দিবস গুলি!
বক্ষে জড়াই বলিতাম তোরে -
সে নাহি আর কিছু চাহে।